ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় একদিকে যেমন বাস্তবতা উপলব্ধি করতে শিখায় অন্যদিকে কাজের দক্ষতা অনেক বৃদ্ধি পায়। ছাত্রজীবনে আয় করার বিভিন্ন মাধ্যম চেষ্টা করা যায় কারণ প্রচুর পরিমানে অবসর সময় পাওয়া যায়। অবসর সময় কে কাজে লাগিয়ে চাইলে আপনি আয় করতে পারেন অনেক টাকা।

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার অনেক মাধ্যম বর্তমানে আছে। তবে আপনার ইনকাম কোন সেক্টর থেকে হবে এটা নির্ভর করে আপনার দক্ষতার উপরে। কোনো নতুন দক্ষতা শেখার ক্ষেত্রেও ছাত্রজীবনে প্রচুর পরিমানে সময় পাওয়া যায়। তবে নিচে আমরা কয়েকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দিলাম:

ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার উপায়

ছাত্রজীবনে অবসর সময় কে কাজে লাগিয়ে অনেক টাকা আয় করা যায়। অনলাইনে আয়ের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে শিক্ষার্থীরা। একদিকে তারা সময় ব্যবহার করে টাকা আয় করছে অন্যদিকে কাজের দক্ষতা তৈরি করার সুজোগ পাচ্ছে।

ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার অনেক উপায় রয়েছে যেমন: লেখালেখি, ব্লগিং, কন্টেন্ট তৈরি, মার্কেটিং, রাইড শেয়ারিং ইত্যাদি। আপনি কোন মাধ্যম থেকে আয় করতে পারবেন এটা নির্ভর করে আপনার আগ্রহ ও দক্ষতার উপরে। যদি আপনি ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে নিচের উপায় গুলো ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।

১. পার্ট টাইম চাকরি করে আয়

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

পড়াশোনার পরে যদি অবসর সময় পাওয়া যায় নিজস্ব ক্যাম্পাসে অথবা ক্যাম্পাসের বাহিরে পার্ট টাইম জব করতে পারেন। পার্ট টাইম জব অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে এবং আপনার কাজের অভিজ্ঞতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

অনেক ধরণের পার্ট টাইম জব পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে আপনি দেশের আইটি সেক্টর, ডেলিবারি বয় ইত্যাদি কাজে যুক্ত হতে পারেন। অবশ্যই জব নেওয়ার আগে আপনার অবসর সময়ে কিনা যাচাই করে নিবেন।

পার্ট টাইম জব কোথায় পাবেন?

এখন আপনার মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে পার্ট টাম চাকরি কোথায় পাবেন। পার্ট টাইম জব সার্কুলার গুলো আপনাকে নিয়মিত চেক করতে হবে। বিশেষ করে আপনি যদি বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে BDJOBS ওয়েবসাইটে নিয়মিত নজড় রাখতে পারেন। এখানে পার্ট টাইম জব সার্কুলার নিয়মিত প্রকাশ করা হয়।

আরো পড়ুন: মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

২. ফ্রিল্যান্সিং করে আয়

বর্তমান সময়ে ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোতে অনেকেই ক্যারিয়ার তৈরি করে নিচ্ছে। তবে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে বেশ কিছু বিষয়ের উপরে দক্ষ হতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অনেক মার্কেটপ্লেস রয়েছে সেখানে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজের অফার করতে পারেন। বিশেষ করে – রাইটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি ছাড়াও অনেক ধরণের কাজের সার্ভিস পাওয়া যায়।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে মার্কেটপ্লেসে যুক্ত হতে হবে। বর্তমানে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হলো – আপওয়ার্ক ও ফাইভার।

৩. টিউশনি করে আয়

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

ছাত্রজীবনে আয় করার একটি সেরা মাধ্যম হলো টিউশনি। টিউশনি এর অনেক সুবিধার দিক আছে। টাকা আয়ের পাশাপাশি নিজের একাডেমিক দক্ষতা তৈরিতে অনেক বেশি ভুমিকা রাখে। নির্দিষ্ট সাবজেক্ট এর উপর টিউশনি বর্তমানে অনলাইনেও করা যায়।

টিউশনি এর ক্ষেত্রে বড় একটি বাধা হলো টিউশনি খুজে পাওয়া। প্রথম দিকে টিউশনি খুজে পাওয়া বেশ কষ্টকর। যদি আপনি অনেক চেষ্টা করেও টিউশনি খুজে না পান তাহলে অনলাইনে শুরু করতে পারেন। যদি আপনার বুঝানোর দক্ষতা বেশ ভালো থাকে তাহলে সবার নজড়ে চলে আসবেন।

টিউশনি অন্যান্য যে কোনো কাজের তুলনায় সম্মানজনক ও লাভজনক। যদি অন্য কোনো কাজের দক্ষতা না থাকে তাহলে শুধু মাত্র টিউশনি করে আয় করা আপনার জন্য সুবিধাজনক। চাকরির পরিক্ষায় নিজেকে এগিয়ে রাখতে টিউশনির বিকল্প নেই।

আরো পড়ুন: অনলাইন ব্যাংকিং কাকে বলে? সুবিধা, অসুবিধা ও গুরুত্ব

৪. ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে আয়

বর্তমানে ভিডিও কনটেন্ট বেশ চাহিদা রয়েছে। ভিডিও কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সফল হওয়ার চান্সের অনেক বেশি। বেশিরভাগ মানুষ এখন ভিডিও কন্টেন্ট দেখতে অনেক সময় ব্যায় করে। আপনি চাইলে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে ইউটিউব বা ফেসবুকে আপলোড করে টাকা আয় করতে পারেন।

কি ধরণের ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করবেন?

ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করার পূর্বেই আপনাকে অনেক বিষয় রিসার্চ করতে হবে। বর্তমানে কোন কোন ধরণের ভিডিও গুলোর ভিউ বেশি ও ভবিষ্যতে কেমন ভিউ থাকতে পারে। আপনার দক্ষতা কেমন আছে উক্ত বিষয়ের উপর। এসব প্রশ্নের উত্তর খুজে কন্টেন্ট তৈরি করুন।

ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত আপনাকে ভিডিও এডিটিং ভালো ভাবে শিখতে হবে। পাশাপাশি এসইও সম্পর্কে ধারণা থাকা দরকার।

৫. কনটেন্ট রাইটিং করে আয়

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো কনটেন্ট রাইটিং বা কপিরাইটিং। অনেকেই কন্টেন্ট রাইটিং কে আয়ের একটি প্রধান মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেন। কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে অনেক মাধ্যম আছে। যদি আপনার একাডেমিক দক্ষতা বেশি থাকে তাহলে সেগুলোর উপরে নোটস তৈরি অথবা প্রেজেন্টেসন করে দিয়ে আয় করতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটিং শুরু কিভাবে করবেন?

কনটেন্ট রাইটিং শুরুর পূর্বেই আপনার লেখার দক্ষতা থাকতে হবে। বিভিন্ন বিষয়ে যদি লেখার ইচ্ছা থাকে ও সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে পারেন তাহলে সেগুলো মিডিয়াম অথবা লিংকদিন ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে পারেন।

এসব স্থান থেকে আপনি অনেক ক্লায়েন্ট পেয়ে যাবেন। আবার চাইলে আপনি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে আপনার লেখা কনটেন্ট প্রকাশ করতে পারেন। গুগল এর রিকোয়্যারমেন্ট অনুযায়ী আপনার কন্টেন্ট যদি ইউনিক হয় তবে সেখানে এডসেন্স বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে অনেক টাকা আয় করা সম্ভব। উদাহরন হিসেবে এই সাইট টি দেখতে পারেন অথবা গুগলের লাখ লাখ ওয়েবসাইট কন্টেন্ট প্রকাশ করে নিয়মিত আয় করছে।

আরো পড়ুন: মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা

৬. ফটোগ্রাফি করে আয়

যদি আপনার শখ থাকে ছবি তোলার তবে অবসর সময়ের পেশা হিসেবে তৈরি করে নিতে পারেন ফটোগ্রাফি কে। বর্তমানে ফটোগ্রাফি পেশার প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বিভিন্ন বিয়ের অনুষ্ঠান, জন্মদিনের অনুষ্ঠান বা ইভেন্ট এর ছবি তুলে দিয়ে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। তবে শুরুতেই আপনি এসব স্থানে কাজ পাবেন না।

সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরণের পরিবেশের ছবি তুলতে পারেন। অনলাইনের মাধ্যমে সেগুলো ভালো দামে বিক্রি ও করতে পারবেন। অনলাইনে ছবি বিক্রি করার অনেক ওয়েবসাইট আছে যেমন – Photoshop, Shutterstock ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: কেন্দ্রীকরণ কি? কেন্দ্রীকরণ ও বিকেন্দ্রীকরণ পার্থক্য

৭. এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

বর্তমানে অনলাইনে আয়ের বেশিরভাগ মানুষ এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করেন। এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো ভিন্ন কোম্পানির পন্য বিক্রি করা। এটা যে কোনো কিছু হতে পারে তবে আপনার পছন্দ অনুযায়ী পন্য বাছাই করে নিতে পারবেন।

বর্তমানে অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার অনেক ওয়েবসাইট আছে। যেমন – এমাজন, রকমারি ইত্যাদি। এসব সাইট গুলোতে আপনাকে এফিলিয়েট প্রোগ্রামে একাউন্ট করে যুক্ত হতে হবে। এরপরে আপনি তাদের পন্য বিক্রি করে দিতে পারলে পন্য অনুযায়ী আপনাকে কিছু টাকা কমিশন দিবে।

৮. ই-বুক বিক্রি করে আয়

ছাত্রজীবনে এমন অনেকেই আছেন যারা লেখালেখির সাথে যুক্ত থাকতে পছন্দ করেন। যদি আপনার বই লেখার দক্ষতা থাকে তবে ই-বুক লিখতে পারেন। যা আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন। এ ছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ের উপরে গাইড সিরিজ তৈরি করতে পারেন।

যেগুলোর মান ভালো থাকলে আপনি অনেক টাকা তে বিক্রি করতে পারবেন। ছাত্রজীবনে যেহেতু একাডেমিক বিষয় গুলোর প্রতি বেশি সময় দেয়া হয় তাই একাডেমিক গাইড তৈরি করে সেগুলো বিক্রি করতে পারেন।

আরো পড়ুন: সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়

৯. ড্রপশিপিং ব্যবসা করে আয়

ছাত্রজীবনে আয় করার আরো একটি ভালো মাধ্যম হলো ড্রপশিপিং করে আয় করা। ছাত্রজীবনে আমাদের কারো হাতেই ব্যবসা করার মত টাকা থাকে না। তবে তাই বলে কি ব্যবসা করা যাবে না?

ড্রপশিপিং এমন একটি সিস্টেম যেখানে আপনি কোনো পন্য না কিনেও সেগুলো বিক্রি করে লাভ করতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে নিতে হবে। সেখানে বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর ছবি ও বিবরণ দিতে হবে।

এবার যখন কেউ অর্ডার করে টাকা দিবে তখন উক্ত টাকা দিয়ে আপনি পন্য টি ক্রয় করে পাঠিয়ে দিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে অনেক লাভ আছে। আপনাকে স্টক করে কোনো পন্য রাখতে হবে না। আপনাকে কোনো ইনভেস্ট করতে হবে না। লস হওয়ার কোনো সম্ভাবনা ও একদমই নেই।

১০. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে যদি আপনি দক্ষ হয়ে থাকেন তবে এই ধরণের কাজ গুলো আপনি করতে পারেন। বিশেষ করে – সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কাস্টমার সাপোর্ট ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরণের ব্যবসায়িক পেজের জন্য এডমিন নিয়োগ দিয়ে থাকে। তখন আপনি আবেদন করে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে যুক্ত হতে পারবেন।

১১. পুরাতন বই বিক্রি করে আয়

প্রতি সেমিস্টার শেষেই নতুন শ্রেনীর জন্য বই ক্রয় করতে হয়। তবে অনেকেই নতুন বই কেনার জন্য আগ্রহী থাকে না। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী পুরাতন বই ক্রয় করে থাকেন। আপনি যেহেতু একজন শিক্ষার্থী তাই আপনার আশেপাশেই হাজার হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে যাদের কাছে আপনি পুরাতন বই বিক্রি করতে পারেন।

এ ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে পুরাতন বই ক্রয় করতে হবে। ক্রয় করার পরে সেগুলো বিভিন্ন দামে আপনি বিক্রি করতে পারেন। চাইলে আপনি অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিজের বই বিক্রি করতে পারেন। এমন অনেক লোক আপনি খুজলেই পেয়ে যাবেন যারা শুধু মাত্র পুরাতন বই বিক্রি করে অনেক টাকা আয় করছে।

আরো পড়ুন: বিকেন্দ্রীকরণ কি‌? বিকেন্দ্রীকরণ এর সুবিধা অসুবিধা

ছাত্রজীবনে আয় করার আগে যেসব বিষয় গুরুত্ব দিতে হবে

ছাত্রজীবনে যদি আপনি আয় করতে চান তবে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। কারণ আপনি যখন টাকা আয়ের দিকে ধাবিত হবেন এটা আপনার ক্যারিয়ার তৈরি তে বাধা হতে পারে। এমন অনেক ভালো ছাত্র রয়েছে যারা টাকা আয়ের জন্য একাডেমিক জীবনে পিছিয়ে পরেছে। যেসব বিষয় গুলোর উপরে বেশি গুরুত্ব দিবেন:

  • পড়াশোনা: আয় করার কারনে যেন আপনার পড়াশোনার কোনো ক্ষতি না হয়। বিশেষ করে আপনি যখন সারারাত ফ্রিল্যান্সিং করবেন পরের দিন আপনার ক্লাসে উপস্থিত হতে নানান সমস্যা দেখা দিবে। এ ক্ষেত্রে যে উপায় আয় করেন না কেন পড়াশোনা কে প্রধান হিসেবে রাখতে হবে।
  • সময়ের ব্যবহার: ছাত্রজীবনে প্রচুর পরিমানে অবসর সময় পাওয়া যায়। এগুলো কে কাজে লাগিয়ে নিজের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন। বিভিন্ন দক্ষতা যেগুলো চাকরি জীবনে আপনাকে এগিয়ে রাখবে অন্যদের তুলনায়।
  • সাবধানতা: অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে আপনাকে বেশ সাবধান হয়ে কাজ করতে হবে। কারণ অনলাইনে প্রচুর পরিমানে ফ্রড ব্যাক্তি রয়েছে যারা আপনার থেকে কাজ নেওয়ার পরে কোনো টাকা দিবে না।
  • স্পাম এড়িয়ে চলুন: অনলাইনে বিভিন্ন প্রতারক রয়েছে যারা বলবে ভিডিও দেখে বা বিজ্ঞাপন দেখে আয় করা যায়। এসব কিছু এড়িয়ে চলুন কারণ এখানে আপনার অনেক বেশি সময় কোনো লাভ ছাড়াই ব্যাহত হবে। অনলাইনে বিভিন্ন ট্রেডিং ও জুয়ার এপস গুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।

আরো পড়ুন: ব্যবস্থাপনা কাকে বলে? ব্যবস্থাপনা কত প্রকার ও কি কি

আমাদের শেষ কথা

ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় আর্টিকেলে আমরা কি কি উপায়ের মাধ্যমে আয় করবেন বিস্তারিত তুলে ধরলাম। ছাত্রজীবনের অবসর সময় কে কাজে লাগিয়ে নিজেকে আরো বেশি দক্ষ করে তুলুন। ছাত্রজীবনের মত করে আর কখনো ফ্রি সময় পাবেন না। তাই চেষ্টা করুন নতুন নতুন কাজের দক্ষতা তৈরি করার ও কাজ করার অভিজ্ঞতার। আর্টিকেল সম্পর্কে আরো কিছু জানার থাকলে মন্তব্য করতে পারেন।

Leave a Comment