পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে

প্রতিটি পরিবারের নিত্যদিনের হিসাবের মধ্যে থাকে আয় ও ব্যয়। যথাযথ আয়ের হিসাব এবং সেই অনুযায়ী ব্যয়ের মাধ্যমে প্রতিটি পরিবার সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়। যখন পরিবার সুন্দরভাবে পরিচালিত হয় তখন সে পরিবার সমাজেরও একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে ওঠে।

কিন্তু যখন কোন পরিবার এই আয় ও ব্যয়ের কি সব সঠিকভাবে করতে পারে না তখন তারা আর্থিক সংকটে ভোগে যা প্রতিটি পরিবারের জন্য ভয়ানক হয়ে ওঠে। প্রতিটি পরিবারের জন্য পারিবারিক আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখা অত্যন্ত জরুরী।

আজকের আর্টিকেলে আমরা পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। পারিবারিক আয় এবং ব্যয় নির্ধারণে যাদের অসুবিধা হয় তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে আশা করছি। আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনার উপকৃত হবেন বলে আশা করছি।

Table of Contents

পারিবারিক আয় কাকে বলে

পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে

পারিবারিক আয় বলতে বোঝায় একটি পরিবারের সকল সদস্য একত্রে মাসিক কত টাকা ইনকাম করছে তার সমষ্টি। পরিবারের প্রত্যেক সদস্য যে কাজ করেন এবং তার বিনিময়ে যে অর্থ উপার্জিত হয় সেই সকল অর্থের যোগফল কে পারিবারিক আয় বলা হয়ে থাকে।

আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে, পরিবারের সকল আয় কে একত্রে পারিবারিক আয় বলা হয়। পরিবারে যদি একজন কর্ম ক্ষম ব্যক্তি থাকে তাহলে তাহলে তার আয়ের উপর ভিত্তি করে পারিবারিক আইন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।

অপরদিকে, পরিবারের একাধিক সদস্য বা পরিবারের সকল সদস্য যদি আয় করে থাকেন তাহলে সেই আয় পারিবারিক আয়ের অন্তর্গত হবে। মূলত এই পারিবারিক আয়ের উপর নির্ধারণ করে পারিবারিক ব্যয় তৈরি হয়ে থাকে। পারিবারিক আয় এর উপর ভিত্তি করে পারিবারিক বাজেট তৈরি করা হয়, আর্থিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়, পরিবারের সদস্যের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়।

আরো পড়ুন: ব্যবস্থাপনা কাকে বলে? ব্যবস্থাপনা কত প্রকার ও কি কি 

পারিবারিক আয় কত প্রকার ও কি কি

পরিবারের সব সদস্যের আয়ের ভিত্তিতে পারিবারিক আয় কে দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যথা: 

  • প্রত্যক্ষ আয় এবং 
  • পরক্ষো আয়।

পারিবারিক ব্যয় কাকে বলে

পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে

পারিবারিক ব্যয় বলতে একটি পরিবারের সকল সদস্যের দৈনন্দিন জীবনযাপনের জন্য যে সকল খরচ হয়, সেগুলোকেই বোঝায়। এতে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে খাবার, বাসাভাড়া, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, পরিবহন, শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় খরচ। আরো সহজভাবে বলতে গেলে, পারিবারিক ব্যয় বলতে বোঝায় পরিবার বহনের খরচ।

সমাজে একটি পরিবার প্রতিষ্ঠা করার জন্য পরিবারে আয় যেমন থাকবে ঠিক একইভাবে পরিবারের মানুষদের সুখে শান্তিতে রাখার জন্য ব্যয় ও থাকবে। প্রতিমাসের ভিত্তিতে পরিবারের একত্রিত যে ব্যয় হয় তাকে পারিবারিক ব্যয় বলা হয়।

পরিবারের আয়ের হিসাব রাখা যেমন গুরুত্বপূর্ণ ঠিক একইভাবে ব্যয়ের হিসাব রাখা ও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনি আপনার পরিবারের আর্থিক অবস্থা তখনই জানতে পারবেন যখন আপনি ব্যয়ের হিসাব প্রতিনিয়ত রাখবেন। এছাড়াও পারিবারিক আয়ের হিসাব আপনার ভবিষ্যৎ সঞ্চয় এবং ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন: সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়

পারিবারিক ব্যয়ের খাতসমূহ কি কি 

পারিবারিক ব্যয়ের প্রকৃতি সঠিকভাবে উল্লেখ করা খুবই কঠিন। কারণ স্থান ও আয় ভেদে পারিবারিক ব্যয় এর প্রকার বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যেমন: শহরে পারিবারিক ব্যয় এর হিসাব যেমন হবে, গ্রামে পারিবারিক ব্যয়ের হিসাব একই রকম হবে না বা কম হবে। তবে অঞ্চল ভেদে এবং জীবনযাত্রার মান অনুযায়ী পারিবারিক ব্যয়ের কিছু খাত রয়েছে যা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। চলুন এক নজরে পারিবারিক ব্যয়ের খাত গুলো দেখে আসা যাক: 

১. খাদ্য 

দৈনন্দিন খাবারের চাহিদা পূরণ করা পারিবারিক ব্যয়ের একটি প্রধান উৎস। পরিবারের আয়ের উপর নির্বাচন করে পরিবারের খাদ্যের ব্যয় নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী অনুষ্ঠানসহ আরো কিছু অনুষ্ঠান রয়েছে যেগুলো পালন করতে হলে খাদ্য সরবরাহের খরচ বাড়ে। মূলত পারিবারিক ব্যয়ের একটি বড় খরচ নির্ধারণ করা হয় খাদ্যের জন্য।

২. বাসস্থান 

গ্রামাঞ্চলের মানুষের বাসস্থানের জন্য আলাদা করে ব্যয় এর প্রয়োজন হয় না। কিন্তু শহরের মানুষের জন্য বাসস্থানের খরচের মধ্যে থাকে বাসা ভাড়া‌। পারিবারিক আয় এর একটি বড় অংশ বাসা ভাড়ায় ব্যয় করে শহরের মানুষ।

তাছাড়া গ্রাম এবং শহর উভয় মানুষের জন্য ইলেকট্রিসিটি বিল, বাসা মেরামতের খরচ ইত্যাদি প্রায় একই রকম হয়ে থাকে। তবে শহরের মানুষের জন্য আলাদা করে গ্যাসের বিল, পানির বিল ইত্যাদি নির্ধারণ করা হয়।

৩. শিক্ষা 

সন্তানদের স্কুল কলেজের ফি, বই খাতা, কাগজ কলমের পেছনেও প্রত্যেকটি পরিবারের একটা বড় অংকের টাকা ব্যয় হয়। গ্রাম এবং শহর উভয় ক্ষেত্রে এই ব্যয় প্রায় একই রকম হয়ে থাকে। পারিবারিক আয় এর উপর নির্ধারণ করে সন্তানদের এই শিক্ষার খরচ নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।

আরো পড়ুন: বিকেন্দ্রীকরণ কি‌? বিকেন্দ্রীকরণ এর সুবিধা অসুবিধা

৪. চিকিৎসা

পরিবারের কোনো সদস্য অসুস্থ হলে চিকিৎসা খরচ শহর এবং গ্রাম উভয় পর্যায়ের প্রায় একই রকম হয়ে থাকে। ঔষধ, হাসপাতালে ভর্তি, নিয়মিত চেকআপ এর উপর নির্ধারণ করে এই ব্যয় নির্ধারিত হয়ে থাকে। চিকিৎসা ব্যয় ও অনেকটা নির্ভর করে পারিবারিক আয়ের উপরে।

৫. পরিবহন 

যাতায়াত ভাড়া অর্থাৎ এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত যে ভাড়া দিতে হয় তা পারিবারিক খরচের অন্যতম খাত। এছাড়া গাড়ির জ্বালানি খরচ, মেরামতের খরচ, ইন্সুরেন্স এর খরচ সবই পরিবহন খরচের আওতায় পড়ে।

৬. বিনোদন 

একঘেয়েমি ভাব থেকে বেরিয়ে আসার জন্য পরিবারের মানুষ বিনোদনের পেছনেও খরচ করে থাকে। যেমন: সিনেমা দেখা, ভ্রমণ করা, খেলাধুলা করা ইত্যাদি সেক্টরে পারিবারিক খরচ হয়ে থাকে।

৭. অন্যান্য

পরিবারের নানা ধরনের খরচ থাকে তার মধ্যে অন্যতম হলো পোশাক ক্রয় করা, জুতা ক্রয় করা, মোবাইল বিল পরিশোধ করা, ইন্টারনেট বিল পরিশোধ করা, বীমা পরিশোধ এবং ঋণ পরিশোধ ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: কেন্দ্রীকরণ কি? কেন্দ্রীকরণ ও বিকেন্দ্রীকরণ পার্থক্য

কেন পারিবারিক আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখা জরুরি

পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে

১) বাজেট তৈরি

পরিবারের আয়ের উপর ভিত্তি করে পরিবারের ব্যয় নির্ধারিত হয়ে থাকে। পরিবারের আয় এবং ব্যয়ের সামঞ্জস্য তৈরি করাই হলো পারিবারিক বাজেট। পারিবারিক বাজেটের মাধ্যমে প্রথমত ব্যয়ের খাত গুলো নির্ধারণ করা হয়ে থাকে এবং আয়ের নির্দিষ্ট একটি অংশ সঞ্চয়ের জন্য জমিয়ে রাখা হয়ে থাকে। পারিবারিক বাজেট তৈরির জন্য পরিবারের আয় এবং ব্যয়ের হিসাব রাখা অত্যন্ত জরুরী।

২) অর্থ সঞ্চয়

আমরা নানা সময় অনাবশ্যক বিভিন্ন ধরনের ব্যয় করে বসি, যাও আমাদের অর্থ সঞ্চয়ের প্রবণতাকে বাধাগ্রস্ত করে। পরিবারের অর্থ সঞ্চয়ের জন্য অবশ্যই অনাবশ্যক ব্যয়গুলো কমিয়ে আনতে হবে। এতে করে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট অংকের অর্থ জমা হবে যা পরবর্তীতে পরিবারের দুর্দিনের সময় কাজে লাগবে।

আরো পড়ুন: ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

৩) আর্থিক লক্ষ্য অর্জন

প্রত্যেকটি পরিবারের একটি লক্ষ্য থাকে। সামর্থের উপর ভিত্তি করে পরিবারের লক্ষ্য নির্ধারিত হয়ে থাকে। সঞ্চয় ব্যতীত পরিবারের আর্থিক লক্ষ্য পূরণ করা কখনোই সম্ভব নয়। বাড়ি ক্রয় করা, গাড়ি ক্রয় করা, উচ্চশিক্ষার জন্য সন্তানকে বিদেশ পাঠানো ইত্যাদি অধিকাংশ পরিবারের আর্থিক লক্ষ্য। এসব লক্ষ্য তখনই অর্জিত হয় যখন একটু পরিবার শুরু থেকেই মনে মনে সঞ্চয়ের প্রবণতা তৈরি করে। তাই আর্থিক লক্ষ্য পূরণের জন্য অবশ্যই আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখা জরুরী।

আরো পড়ুন: সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়

৪) আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন

পরিবারে প্রতি মাসে কত টাকা আয় হচ্ছে এবং কত টাকা ব্যয় হচ্ছে তার সঠিক হিসাব রাখতে পারলেও আর্থিক স্বাধীনতা অর্জিত হয়। পরিবারের বাকি সদস্যদের আর্থিক মূল্য বোঝানোর জন্য আয় এবং ব্যয়ের হিসাবরক্ষা জরুরী। সর্বোপরি, পরিবারের আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখলে আর্থিক স্বাধীনতা অর্জিত হয়।

আরো পড়ুন: মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

পারিবারিক আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখার উপায়

পারিবারিক আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি রয়েছে। ‌ তবে আপনার সেই পদ্ধতিটি বেছে নেওয়া জরুরী যে পদ্ধতিতে আপনি আয় ও ব্যয়ের হিসাবটি সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে। চলুন এক নজরে দেখে আসি পারিবারিক আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখার উপায় গুলো কি কি:

১. নোটবুক বা কাগজে লিখে রাখুন 

দৈনন্দিন আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখার জন্য নোটবুক বা কাগজ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু নোটবুক বা কাগজ যেটাই ব্যবহার করেন না কেন সেটা হাতের কাছে রাখার চেষ্টা করুন। কারণ হঠাৎ করে যদি কোন আয় বা ব্যয়ের হিসাব এখানে লিপিবদ্ধ করতে চান কিন্তু হিসাবের খাতাটি খুঁজে না পান তখন এটা লিপিবদ্ধ করতে ভুল হয়ে যাবে যা পরবর্তীতে আপনার মোট মাসিক ইনকামে গরমিল দেখাবে।

২. মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন 

আজকাল মাসিক খরচ এর মিল রাখার জন্য অনেকেই মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করে থাকেন। নোটবুক বা কাগজে হিসাব রাখলে অনেক সময় তা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করলে হারানো সম্ভাবনা থাকে না এবং মোবাইল সবসময় কাছাকাছি থাকে বলে আপনি যে কোন হিসাব সাথে সাথে মোবাইল অ্যাপস এ তুলে ধরতে পারবেন।

৩. স্প্রেডশিট ব্যবহার করতে পারেন

এক্সসেল বা গুগল সিট ব্যবহার করে আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখা সবচেয়ে বুদ্ধি সম্পন্ন কাজ। আপনি চাইলে সহজেই এই পন্থা অবলম্বন করে পুরো মাসের হিসাব রাখতে পারেন। বিশেষ করে যারা অফিসিয়াল চাকরি করেন তাদের জন্য স্প্রেডশিট বেশ ভালো কাজ করতে পারে। আর যারা গৃহিণী আছেন বা ঘরে কাজ করেন তাদের জন্য মোবাইল অ্যাপ বেশ ভালো।

আরো পড়ুন: অনলাইন ব্যাংকিং কাকে বলে? সুবিধা, অসুবিধা ও গুরুত্ব

পারিবারিক বাজেট কাকে বলে

পরিবারের আর্থিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য এবং পরিবারের আয় ও ব্যয়ের ভারসাম্য তৈরি করার জন্য যে বাজেট তৈরি করা হয় তাকে পারিবারিক বাজেট বলা হয়ে থাকে। পরিবারের এক বা একাধিক সদস্যের ভরণপোষণের বা ভবিষ্যতের চাহিদা মেটানোর জন্য সঞ্চয়ের প্রয়োজন হয়। আর্থিক বাজেট প্রণয়নের মাধ্যমে পরিবারের সকল খরচ পরিচালনা করলে কিছুটা সঞ্চয় হয় যা পরিবারের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

সর্বোপরি পরিবারের একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ তৈরি করার জন্য পারিবারিক বাজেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পারিবারিক বাজেটই পারে একটি পরিবারকে শেষ পর্যন্ত সুন্দর একটি ভবিষ্যত প্রদান করতে।

পারিবারিক আয় ও ব্যয় সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নউত্তর

পারিবারিক আয় কি কি?

পারিবারিক আয় বলতে বোঝায় গৃহস্থালির খাত থেকে প্রাপ্ত আয়ের একটি পরিমাপ। পারিবারিক আয় এর মধ্যে সকল ধরনের নগদ আয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে: বেতন এবং মজুরি , অবসরকালীন আয়, বিনিয়োগ আয় এবং সরকারের কাছ থেকে নগদ স্থানান্তর ইত্যাদি।

পারিবারিক আয় বৃদ্ধির উপায়?

পারিবারিক আয় বৃদ্ধির জন্য পরিবারের সকল কাজের পাশাপাশি গৃহস্থ্য মহিলারা খণ্ডকালীন চাকরি, সময়ের সাথে সাথে, রান্নাঘর বাগান, হাঁস-মুরগি পালন, মৌমাছি পালন এবং সংরক্ষিত খাদ্য আইটেম তৈরির মতো কাজগুলো অনায়াসে করতে পারে।

পারিবারিক ব্যয় ব্যবস্থাপনা কি?

পরিবারের আয়ের উপর ভিত্তি করে যে ব্যয়ের তালিকা নির্ধারণ করা হয় তাকে পারিবারিক ব্যয় ব্যবস্থাপনা বলা হয়ে থাকে। পারিবারিক ব্যয় ব্যবস্থাপনা পারিবারিক বাজেটের অনুরূপ।

পারিবারিক আয় ও ব্যয় সম্পর্কে আমাদের মতামত

প্রত্যেকটি পরিবার সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য আয় যেরকম গুরুত্বপূর্ণ ঠিক একই রকম ভাবে ব্যয়ের হিসাব রাখা ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের আর্টিকেলে আমরা পারিবারিক আয় ও ব্যয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। যারা পারিবারিক আয় এবং ব্যয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাচ্ছিলেন তাদের জন্য আর্টিকেলটি গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে আশা করি। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে দেখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এবং এরকম তথ্যবহুল এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সমৃদ্ধ আর্টিকেল পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।

Leave a Comment